1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

সামরিক অভ্যুত্থান: মিয়ানমার থেকে চাল আমদানিতে সায় মেলেনি

  • Update Time : বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ২৩৩ Time View

মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশটি থেকে জি টু জি (সরকার থেকে সরকার) ভিত্তিতে ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল আনার বিষয়ে উত্থাপিত ক্রয় প্রস্তাবে সায় দেয়নি সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে অনলাইনে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান। তিনি এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

আজকের অর্থনৈতিক সংক্রান্ত সভায় খাদ্য মন্ত্রণালয় আওতায় খাদ্য অধিদফতর কর্তৃক রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে পিপিএ ২০০৬ এর ৬৮(১) ধারা এবং পিপিআর ২০০৮ এর বিধি ৭৬(২) অনুযায়ী সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল মিয়ানমার থেকে ক্রয়ের প্রস্তাব বাতিল করা হয়। পরে ক্রয় সংক্রান্ত সভায় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন খাদ্য অধিদফতর কর্তৃক মিয়ানমার থেকে জি টু জি ভিত্তিতে ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল ৪১১ কোটি ২৮ লাখ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন চেয়ে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। সেই প্রস্তাবটি ফেরত পাঠায় ক্রয় সংক্রান্ত কমিটি।

মিয়ানমারের বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপট বিবেচনায় চাল আমদানির প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই প্রস্তাবটির অনুমোদন দেয়া হয়নি। মিয়ানমার সম্পর্কে আরও জানতে হবে। মূলত এই পরিবর্তন আসার আগেই আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছিলাম। দেশটির সঙ্গে সাধারণ আমাদের সেরকম ব্যবসায়ী সম্পর্ক নেই। বিশেষ পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আনতে হয়েছে তাদের কাছ থেকে, যখন আমাদের কোনো উপায় থাকে না তখন তাদের কাছে যাওয়া লাগে। তারাও সেটাকে স্বাভাবিকভাবে নেয়। এবারও যখন এই প্রজেক্টটি আসে আমরা বলেছি ধীরে ধীরে এগোতে হবে।

তিনি বলেন, যাদের সঙ্গে চুক্তি করেছিলাম তারা একটি অবস্থায় আছে। তাই এটি যেভাবে আছে সেভাবে রাখার জন্য বলেছি, কিছু সময় নিতে বলেছি। যদি আমরা খুব বিপদগ্রস্ত না হই তাহলেই আমরা তাদের কাছে যাই না। তবে যদি আমাদের কিনতে হয় সেক্ষেত্রে লেটার অব ক্রেডিটের মাধ্যমে কিনি। লেটার অব ক্রেডিটের শর্ত হলো, কোনো অ্যাডভান্স পেমেন্ট করার ব্যবস্থা থাকে না। ফলে চূড়ান্ত যে চুক্তি করেছি সেই লেটার অব ক্রেডিটে বর্ণিত। দ্রব্যাদি পূর্ণমাত্রায় শিপমেন্ট না হলে এবং লেটার অব ক্রেডিটের বিপরীতে শিপমেন্ট ডকুমেন্টস সাবমিট না করলে আমরা পেমেন্ট করি না। ডকুমেন্টস সাবমিট না করলে কোনো ব্যাংক টাকা পেমেন্ট করে না, ফলে আমাদের লস হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..