কারো জন্য বদ-দোয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। কেননা বদ-দোয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। বিশেষ কারণে তিনি বদ-দোয়া করতে নিষেধ করেছেন। দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোতেও বদ-দোয়া করতে নিষেধ করেছেন।
আল্লাহ যাকে চান, তাকেই দান করেন প্রশান্তি। রাখেন দ্বীনের ওপর অটল অবিচল। বান্দার প্রতি এসবই মহান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। মানুষের অন্তর মহান আল্লাহর ইশারা ইঙ্গিতেই পরিচালিত হয়। হাদিসে এসেছে- রাসুলুল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ! কাবা শরিফ ও মদিনায় পবিত্র জুমআ অনুষ্ঠিত হবে। মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাবের সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে জুমাদা আল-আখিরাহ’র প্রথম জুমআ আজ। দুই পবিত্র মসজিদের খুতবাহ ও জুমআর নামাজের
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘আর তোমরা সবাই আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং পরস্পর বিভক্ত হয়ো না। আর তোমাদের প্রতি আল্লাহর সেই অনুগ্রহ স্মরণ কর যখন তোমরা পরস্পর
জ্ঞান অর্জনই মানুষের মর্যাদার পার্থক্য নির্ণয় করে দেয়। এ জ্ঞানের মর্যাদা দিতে গিয়েই আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের উপর হজরত আদম আলাইহিস সালামের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। তাকে সেজদা করতে বলেছেন। জ্ঞান অর্জনের
জুমআর নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। মসজিদে যেতে না পারলেও জুমআ থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। কেননা জুমআ আদায়ের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত। আর জুমআ আদায়ের নির্দেশে মহান আল্লাহ তাআলা স্বতন্ত্র আয়াত নাজিল
প্রাণঘাতী বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ ৮ মাস ওমরাহ বন্ধ থাকার পর গত তিন মাস ধরে পবিত্র নগরী মক্কায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে ওমরাহ কার্যক্রম। সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) তথ্য মতে,
সামাজিক জীবনে কোনো না কোনো প্রয়োজনে একে অপরের পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। অনেক সময় কঠিন বিপদাপদে অসহায় হয়ে পড়ে মানুষ। যখন কেউ কাউকে সাহায্য করতে পারে না। সেই কঠিন বিপদের সময়
পৃথিবীর প্রায় সব বাবা-মা ও অভিভাবকই চায়, তার সন্তান নামাজি ও সৎ চরিত্রের অধিকারী হোক। কিন্তু চাওয়ার সঙ্গে তাদের কর্মের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেরা নিয়মিত মসজিদে গেলেও নিজ
কত প্রিয় জন মারা যায়! তারা মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে যান। রেখে যান স্ত্রী-সন্তান, সহায়-সম্পদ আরও কত মূল্যবান জিনিসপত্র। তাদের জন্য দোয়া ছাড়া শেষ সম্বল আর কিছুই থাকে