1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

সাকিব, তামিম ও লিটনদের না থাকা নিয়ে যা বললেন হাথুরু

  • Update Time : সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১০৪ Time View

স্পোর্টস ডেস্ক: সবার জানা, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেটে প্রথম টেস্টে নেই নিয়মিত টেস্ট অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, এক নম্বর ওপেনার তামিম ইকবাল ও মিডল অর্ডারের অন্যতম নির্ভরযোগ্য পারফরমার লিটন দাস।

বলার অপেক্ষা রাখে না, এ তিনজন দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশ টেস্ট দলের ব্যাটিংয়ের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে পরিগণিত। তাদের ছাড়া ব্যাটিং শক্তি কমে যাবে অনেকটাই।

বিশ্বকাপে তামিম ইকবালের অভাব অনুভুত হয়েছে প্রচুর। অধিনায়ক সাকিব ‘টু ইন ওয়ান।’ তার অনুপস্থিতিতে ব্যাটিংয়ের পাশাাপাশি বোলিংটাও হয়ে যায় কমজোরি। বিশ্বকাপের ব্যর্থতা, বিপর্যয়ের পর ঘরের মাঠে টিম সাউদির অভিজ্ঞ, পরিণত ও কুশলী দলের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে সাকিব-তামিম না থাকায় তাই বড় ক্ষতি। সঙ্গে লিটন দাসের অভাব মেটানোও কঠিন।

অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম আর সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল হক ছাড়া সে অর্থে দলে অভিজ্ঞ ও প্রতিষ্ঠিত পারফরমারও নেই। এ সিরিজের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে সাদমান ইসলাম, জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয় ও শাহাদাত হোসেন দিপুর মত অনভিজ্ঞ তরুণরাই ভরসা।

কি করবে বাংলাদেশ? তামিম, সাকিব ও লিটন দাসের অভাব পূরণ করার পর্যাপ্ত সামর্থ্য কি আছে বাংলাদেশের এই দলটির? ভক্ত ও সমর্থকদের এ কৌতুহলি প্রশ্নটা উচ্চারিত হয়েছিল আজ সিলেটে প্রেস কনফারেন্সেও।

রোববার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল- সাকিব, তামিম ও লিটনকে কতটা মিস করছেন?

হাথুরু অকপটে স্বীকার করেছেন, ‘সাকিব-তামিমের মত অভিজ্ঞ ও প্রতিষ্ঠিত পারফরমারক দল মিস করবেই। কারণ, তারা দু’জন প্রায় ১৫ বছর ধরে জাতীয় দলকে সার্ভিস দিচ্ছে।’

লিটন দাসের দিকে ইঙ্গিত করে হাথুরু বলেন, ‘কারো কারো জাতীয় দলের সাথে সম্পৃক্ততা ১০ বছর। কাজেই এসব অভিজ্ঞ পারফরমারদের অভাব অনুভুত হবেই।’

তবে এই ৩ পরিণত ও অভিজ্ঞ পারফরমারের অনুপস্থিতিকে শুধু এক চোখে না দেখে ভিন্ন দৃষ্টিতেও দেখার তাগিদ অনুভব করছেন হাথুরুসিংহে।

তার ব্যাখ্যা, ‘এখন তরুণদের দিকে তাকানোর সময়। তারা কি করতে পারে? সেটাও দেখার এখনই সময়। কারণ, আমরা কয়েকজন অভিজ্ঞ পারফমার নিয়ে খেলবো, যারা এবার নেই। এবার মনে রাখতে হবে এসব অভিজ্ঞ পারফরমাররা সবাই আজীবন থাকবে না।’

হাথুরুর শেষ কথা, সিনিয়র ও অভিজ্ঞদের না থাকাটা তরুণদের জন্য এক বড় সুযোগ এবং এটা খুবই রোমাঞ্চকর ব্যাপার, ক’জন তরুণ তাদের সিনিয়রদের বদলে সুযোগ পাবে। হাথুরুরর আশা সেই সব তরুণদের কারো কারো দীর্ঘ ক্যারিয়ার হাতছানি দিচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..