1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

অনেকেই বলেছিল ‘এ আইনে’ হাত দিলে হাত পুড়েও যেতে পারে: ভূমিমন্ত্রী

  • Update Time : বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৮৪ Time View

ওয়েব ডেস্ক: ‘দলিল যার, জমি তার’ ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে এমন আইন প্রণয়ন নিয়ে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন,  আমাকে অনেকেই বলেছিল যে এটাতে (আইন) হাত দেওয়াটা উচিৎ হবে কিনা। এতে হাত দিলে হাত পুড়েও যেতে পারে। কারণ এটা খুব সেনসিটিভ (স্পর্শকাতর)।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

দলিল যার, জমি তার অর্থাৎ দখলে থাকলেই হবে না, জমির দলিলসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও থাকতে হবে, এই বিধান রেখে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল–২০২৩’ পাস হয়েছে।

ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আজকে অত্যন্ত আনন্দময় মুহূর্তে প্রেস কনফারেন্স করছি। এটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত ও ঐতিহাসিক দিন আমাদের জন্য। গতকালকে যে তিনটি বিল সংসদে পাস করলাম, তারমধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে বিলটি ছিল সেটি হল ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন। যেটা অধিক আগ্রহের, দীর্ঘদিন ধরে দেশবাসী অধিক আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন।’

তিনি বলেন, ‘অনেকে একটু হতাশ হয়ে গিয়েছিল, এটা মনে হয় আর আলোর মুখ দেখবে না। আল্লাহর অশেষ রহমত, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদান, সাহসিকতার কারণে আমরা জাতিকে একটি সুন্দর বিল উপহার দিতে সক্ষম হয়েছি। এটা আসলে খুবই প্রয়োজন ছিল।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব দেন আমি আস্তে আস্তে উপলব্ধি করলাম, কিভাবে মানুষকে হয়রানি, প্রতারণা থেকে বাঁচানো যায়। ধীরে-ধীরে আমি অনেক চিন্তা-ভাবনা করে এই জিনিসগুলোর প্রক্রিয়া শুরু করি। এটার দীর্ঘ সময় লেগেছে।’

‘এটা একটা বিশাল জিনিস ‌এবং এটা অনেক জটিল। এই জটিলে হাত দেওয়াটা একটা সাহসিকতার বিষয় ছিল এবং শুরুতে আমাকে অনেকেই বলেছিল যে এটতে হাত দেওয়াটা কি উচিৎ হবে কিনা এবং হাত দিলে হাত পুড়েও যেতে পারে। কারণ এটা খুব সেনসিটিভ। এখানে আইনের অনেক বিষয় আছে। তাকে বললাম, আমারতো সিনসিয়ারিটি আছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও চান এদেশের মানুষকে সেবা দিতে। আমরা সেবক হিসেবে থাকতে চাই। উনার যেহেতু সাপোর্ট আছে, আমার মনে হয় আল্লাহর রহমতে আমি যদি চেষ্টা করি, সেটা সম্ভব হবে।’

তিনি আরও বলেন, এটার পেছনে অনেক কাজ করতে হয়েছে। পেছনের চিত্র আপনারা অনেক কিছু দেখেননি। আমাদের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাই সার্বিকভাবে কাজ করেছেন। উনাদের আন্তরিকতার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। না হলে কিন্তু আমার একার পক্ষে এটা সম্ভব হতো না।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..