1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া না হলে কঠোর কর্মসূচি পালন করবে প্রগতিশীল ছাত্রজোট

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৭২ Time View

মুহাম্মদ ইমাম-উল-জাননাহ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: বুধবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনুষ্ঠিত সমাবেশে, আগামী ১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে না দেওয়া হলে বৃহত্তর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠন প্রগতিশীল ছাত্রজোট । ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকারের সঞ্চালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অনিক রায়।

সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরের ১৭ তারিখের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে আমরা শাহবাগে বৃহত্তর কর্মসূচি পালন করা হবে। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর ঐতিহাসিক শিক্ষা দিবস। এদিন শিক্ষার অধিকার আদায় করে আমরা শহীদদের স্মরণ করবো। প্রয়োজনে শিক্ষার অধিকার আদায়ের জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলবো।’

ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সালমান সিদ্দিকী বলেন, ‘তারা বলছেন, আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছি না ছাত্রদের কথা ভেবেই, তারা করোনা আক্রান্ত হবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, ওবায়দুল কাদের কয়দিন আগে বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হবে। উনি ছাত্রলীগকে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। আমরা দেখেছি, ছাত্রলীগের প্রস্তুতি হচ্ছে সন্ত্রাস ও দখলদারিত্ব। তাহলে আপনারা যে বললেন ছাত্রদের কথা ভেবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে,কথাটা মিথ্যা আপনারা স্বীকার করে নিলেন।’

ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন বলেন, আমরা আমাদের ব্যানারের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে দাবি জানাচ্ছি, এই সেপ্টেম্বরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েই সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনতে হবে। প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসোলেশন সেন্টার চালু করতে হবে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালগুলোকে করোনার জন্য প্রস্তুত করতে হবে।

বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক দিলীপ রায় বলেন, আজ আওয়ামী লীগ ও দেশের মধ্যে একটা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। আমরা স্বৈরশাসক আইয়ুব খান, এরশাদের শাসন দেখিনি কিন্তু ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনাকে দেখছি। এই ব্যবস্থা থেকে যদি আমাদের গণতন্ত্রের পথে যাত্রা করতে হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা ও নাগরিক অধিকারের কথা যদি বলতে হয় তাহলে শিক্ষার্থীদের অ্যান্টি ফ্যাসিবাদের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে হবে ও সেটা নিয়ে মাঠে নামতে হবে।

এছাড়াও সমাবেশে বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনের প্রচার সম্পাদক তাওফিকা প্রিয়া, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শুভাশিস চাকমাসহ প্রগতিশীল ছাত্রজোটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সমাবেশ শেষে একটি মিছিল রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শাহবাগ থেকে ঘুরে আবার রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..