1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :
অভিবাসন

মানবপাচারের অভিযোগে লন্ডনে আলবেনিয়ান গ্যাং গ্রেপ্তার

প্রত্যয় ওয়েব ডেস্ক: ভ্যান ও লরিতে করে কয়েকশ অভিবাসনপ্রত্যাশীকে অবৈধভাবে ইংলিশ চ্যানেল পার করে দেওয়ায় মানবপাচারের অভিযোগে লন্ডনে একটি আলবেনিয়ান গ্যাংককে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা (এনসিএ)। লন্ডনে আটক

বিস্তারিত..

টিউনিশিয়ায় নৌকাডুবিতে প্রাণ হারালেন ১৭ বাংলাদেশি

প্রত্যয় ওয়েব ডেস্ক: ভূমধ্যসাগরে অব্যাহত মৃত্যুর ঢল। এবারে লিবিয়া থেকে ইটালি পাড়ি দেবার সময় টিউনিশিয়ার কাছে সাগরে নৌকাডুবি হয়ে প্রাণ হারালেন ১৭ জন বাংলাদেশি। ভূমধ্যসাগরে ডুবে গেলেন ১৭ জন বাংলাদেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী। লিবিয়া থেকে ইটালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ৩৮০ জনকে টিউনিশিয়ার কোস্টগার্ড উদ্ধার করতে পেরেছে বলে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে সে দেশের কোস্টগার্ড। লিবিয়ার উত্তর-পশ্চিম উপকূল জুয়ারা থেকে শরণার্থীদের নিয়ে রওনা হয়েছিল নৌকাটি। সিরিয়া, মিশর, সুদান, এরিট্রিয়া, মালি এবং বাংলাদেশের শরণার্থীরা ছিলেন ওই নৌকায়। ভূমধ্যসাগর দিয়ে যাওয়ার সময় টিউনিশিয়ার কাছে নৌকাটি ডুবে যেতে শুরু করে। তখনই ১৭ জন বাংলাদেশি যাত্রী ডুবে যান বলে জানা গিয়েছে। টিউনিশিয়ার কোস্টগার্ড ৩৮০ জনকে দ্রুত উদ্ধার করে। অন্যদিকে, জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক

বিস্তারিত..

অভিবাসন প্রত্যাশী একজনও অনশনে প্রান হারালে পদত্যাগের ঘোষনা : বেলজিয়ামের উপ-রাষ্ট্রপতি

প্রত্যয় বেলজিয়াম  ডেস্ক:  একদিকে সরকারের সাফ বার্তা, নিয়মিত অভিবাসীর মতো সব সুবিধা পাবেন না অনশনরত অভিবাসন প্রত্যাশীরা। অন্যদিকে, তাদের টানা দুই মাস ধরে চলে আসা অনশন ও একরোখা অবস্থান।কতটা চাপে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ ? মঙ্গলবার বেলজিয়ামের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সরকারের চাপে থাকার কথা উড়িয়ে দেন। কিন্তু অস্বস্তি যে রয়েছে, তা উড়িয়ে দিচ্ছেন না অনেকে। সংবাদসংস্থা আরটিবিএফ-কে সোশালিস্ট পার্টির নেতা পল মাগনেট বলেন, ”আমার মনে হয় না সরকার কোনো সংকটের মুখোমুখি।” কিন্তু অন্যদিকে, গ্রিন পার্টির সহসভাপতি জ-মার্ক নোলে বলেন, ”আমরা আরেকটা সংকট ডেকে আনতে পারি না।” ২৩ মে থেকে সাড়ে চারশ অভিবাসনপ্রত্যাশী বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের একটি গির্জা ও বিশ্ববিদ্যালয় ভবনে অনশনে রয়েছেন। সরকারের কাছে তাদের দাবি- দেশে থাকার অনুমতি দিতে হবে। এ প্রসঙ্গে বেলজিয়ামের উপ-রাষ্ট্রপতি পিয়ের-ইভ ডেরমানিয়ে জানান যে, যদি একজন মানুষও এই অনশনে বসে প্রাণ হারান, তাহলে তিনি পদত্যাগ করবেন। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সাতদলীয় জোট সরকারের পতন হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। অনড় অবস্থান সব পক্ষের সারা বিশ্বের নজরে এখন বেলজিয়াম, যেখানে অভিবাসী হতে ইচ্ছুক অনশনরতদের পাশে দাঁড়িয়েছে জাতিসংঘসহ বহু মানবাধিকার সংগঠন ও সাধারণ জনগণের একটি বড় অংশ। কিন্তু বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষের স্পষ্ট অবস্থান, এই অভিবাসনপ্রত্যাশীদের থাকার অনুমতি ও অন্যান্য সুবিধা দেওয়া সম্ভব নয়। শুধু উপ-রাষ্ট্রপতিই নন, বেলজিয়ামের বামপন্থি রাজনীতিকরাও সোমবার তাদের অবস্থান স্পষ্ট করার পাশাপাশি দেশে রাজনৈতিক আবেদন ও অভিবাসন প্রক্রিয়ার পুনর্মূল্যায়নের দাবি রাখেন। বর্তমানে, অনশনরত অভিবাসনপ্রত্যাশীদের অনেকেরই শারীরিক ও মানসিক অবস্থা নাজুক। কিন্তু তা-ও অবস্থান থেকে সরছেন না তারা। ৪১ বছর বয়সি তারিক ২০১৩ থেকে বেলজিয়ামে বাস করছেন৷ তিনি পলিটিকোকে বলেন, ‘‘এই অনশনই আমাদের শেষ তুরুপের তাস। আমি আর নিতে পারছি না। আমাদের ১২ কিলোগ্রাম ওজন কমেছে, দুবার কিডনিতে ইনফেকশন হয়েছে।” তারিক জানান, এর আগে সব ধরনের পন্থায় সরকারের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছাতে চেষ্টা করেছে তার মতো আরো কয়েকশ অভিবাসনপ্রত্যাশী। তিনি বলেন, ”আমরা চাই যে সরকার এই অব্যবস্থার দায় নিক ও আমাদের সমস্যার সমাধান করুক। তাদের কাছে ক্ষমতা আছে, পন্থা আছে। সৎ সাহস দেখানোর প্রয়োজন শুধু।”

বিস্তারিত..

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবে ১৭ বাংলাদেশি নিহত: রেড ক্রিসেন্ট

অভিবাসন: লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে কমপক্ষে ১৭ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বিভিন্ন দেশের আরও ৩৮০ অভিবাসনপ্রত্যাশীকে। বুধবার তিউনিসিয়ান রেড ক্রিসেন্টের বরাতে বার্তা

বিস্তারিত..

যুক্তরাজ্যে দক্ষ’ শরণার্থীদের জন্য পাঁচ বছরের ওয়ার্ক ভিসার ঘোষণা

প্রত্যয় ওয়েব ডেস্ক: যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা ‘দক্ষ’ শরণার্থীদের জন্য পাঁচ বছরের ওয়ার্ক ভিসার ঘোষণা দিতে চলেছেন যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল। যেসব শরণার্থীর নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে দক্ষতা রয়েছে এবং ইউকেতে কোভিড

বিস্তারিত..

অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগ দিলেই কঠোর ব্যবস্থা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগ দিলেই নিয়োগকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (২) জেনাথন ইয়াসিন। শনিবার (১৭ জুলাই) এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। বিবৃতিতে বলা

বিস্তারিত..

অভিবাসন আইন শিথিলের দাবিতে পর্তুগালে আন্দোলন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: অভিবাসন আইন, অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা ও দেশটিতে বসবাসরত বিদেশি নাগরিকদের বিভিন্ন বিষয়ে সমঅধিকারের দাবি আদায়ে রাজপথে নেমেছে পর্তুগালের অভিবাসীদের সংগঠনগুলো। রোববার (১১ জুলাই) স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৩টায়

বিস্তারিত..

তুরস্কে বাস দুর্ঘটনায় বাংলাদেশিসহ ১২ অভিবাসীর মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তুরস্কে একটি বাস দুর্ঘটনায় বাংলাদেশিসহ কমপক্ষে ১২ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার সকালে তুরস্কের পূর্বাঞ্চলীয় ইরান সীমান্তবর্তী ভ্যান প্রদেশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তুর্কি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুর্ঘটনায়

বিস্তারিত..

ভূমধ্যসাগর থেকে ৪৯ বাংলাদেশি উদ্ধার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়া একটি নৌকা থেকে ৪৯ জন বাংলাদেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে তিউনিসিয়ার নৌবাহিনী। গত বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) তাদের উদ্ধার করা হয়েছে। এসব অবৈধ অভিবাসীরা লিবিয়া থেকে ইউরোপ

বিস্তারিত..

বৈধপথে ইউরোপে প্রবেশে যে ভিসা দরকার

প্রত্যয় ওয়েব ডেস্ক: ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের কোনো দেশের নাগরিক হিসাবে ইউরোপে বৈধপথে প্রবেশের পর কী কী তথ্য জেনে রাখা ভালো: এসব তথ্য যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড ও ডেনমার্ক ছাড়া ইইউ সদস্য মোট ২৫টি রাষ্ট্রের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু সেক্ষেত্রেও, বিধিনিষেধ এক দেশ থেকে আরেক দেশে বদলাতে পারে। পরিবারকে নিয়ে আসা ইইউ এর বাইরের কোনো দেশের নাগরিক হিসাবে বৈধ উপায়ে ইউরোপে বসবাস করলে পরিবারকে নিয়ে আসার অধিকার পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে আবেদনকারীর ভূমিকা থাকে একজন পৃষ্ঠপোষকের। এই বিধির আরেকটি নাম ’ফ্যামিলি রিইউনিয়ন’। এক বছর ধরে ইউরোপে বসবাস করার পর পরিবারকে আনার অনুমতি মেলে। শুধু তাই নয়, প্রথম বছরের পরেও ইউরোপে থাকার পর্যাপ্ত কারণ থাকলেই, পরিবারকে আনতে পারবেন কোনো ব্যক্তি। কোনো কোনো ইউরোপীয় দেশের ক্ষেত্রে এই সময়সীমা দুই বছরও হয়ে থাকে। এই বিধির আওতায় কোনো ব্যক্তি নিজের স্ত্রী, স্বামী বা পার্টনারকে নিয়ে আসতে পারেন। যেহেতু ইউরোপে বহুবিবাহ গৃহীত নয়, সেক্ষেত্রে শুধু একজন পার্টনারকেই আনার অনুমতি মেলে। এছাড়া, আবেদনকারী নিজের সন্তানকেও এই ধারায় নিয়ে আসতে পারেন। স্ত্রী, স্বামী বা পার্টনারকে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে যে আবেদনকারী ও তার পার্টনার দুজনেই প্রাপ্তবয়স্ক ও বিবাহযোগ্য বা ২১ বছর বয়সী। এছাড়া, নির্দিষ্ট দেশের নিয়ম অনুসারে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবেদনকারীর ওপর নির্ভরশীল প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান ও বাবা-মাকেও ইউরোপে নিয়ে আসার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তারা আবেদনকারীর ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ও নিজ দেশে তাদের সঠিকভাবে দেখভাল করার কেউ নেই। এক্ষেত্রে আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে পরিবারের জন্য বাসস্থান, স্বাস্থ্যবীমা ও অন্যান্য খরচ দিতে তিনি সক্ষম। এই বিধিতে ইউরোপে আসলে পরিবারের সদস্যরা কাজ ও পড়াশোনার ক্ষেত্রে বৈধভাবে বসবাস করা মানুষদের সমান অধিকার পাবেন। দীর্ঘমেয়াদী থাকার অনুমতি বৈধভাবে ইউরোপে পাঁচ বছর থাকার পর দীর্ঘমেয়াদী রেসিডেন্স পারমিটের জন্য আবেদন করার সুবিধা রয়েছে। এই পারমিট পেলে একজন ব্যক্তি ইইউ নাগরিকের মত সকল সুবিধা ভোগ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তিনি পাঁচ বছর ধরে একটানা কোনো ইইউ সদস্য রাষ্ট্রে থাকছেন ও সেখানে তার যথেষ্ট আয় ও স্বাস্থ্যবীমা রয়েছে। কোনো কোনো দেশে এই পারমিট পেতে গেলে প্রমাণ করতে হয় যে আবেদনকারী সেই দেশের ভাষা ও ইতিহাস সম্বন্ধে ধারণা রাখেন। একাধিক ইইউ রাষ্ট্রে চলাফেরা ৯০ দিনের কম মেয়াদের বা স্বল্পমেয়াদী শেঙ্গেন ভিসায় ইউরোপে প্রবেশ করলে শেঙ্গেনভুক্ত যে কোনো দেশে যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে আলাদা করে কোনো দেশের ভিসার প্রয়োজন নেই। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যে শেঙ্গেনভুক্ত এলাকার মধ্যে ক্রোয়েশিয়া, বুলগেরিয়া, সাইপ্রাস, রোমানিয়া, আয়ারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য নেই। দীর্ঘমেয়াদী বা ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য প্রদত্ত ভিসা থাকলে শেঙ্গেনভুক্ত অঞ্চলগুলিতে যাতায়াত করা যায়। সেইসব অঞ্চলে ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য থাকার জন্য নির্দিষ্ট দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে ও যথেষ্ট কারণ দেখাতে হবে। ইউরোপীয় সমাজের সাথে সম্পর্ক যে সমস্ত ইইউবহির্ভূত রাষ্ট্রের নাগরিকেরা বৈধ উপায়ে ইউরোপে বসবাস করেন, তাদের থাকার অনুমতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে ইউরোপের সামাজিক নিয়মাবলীকে শ্রদ্ধার বিষয়টি। অভিবাসীদের এই নিয়মাবলী সম্পর্কে অবগত করতে বিভিন্ন দেশের বিশেষ প্রশাসনিক দপ্তর রয়েছে, যারা এই কাজে অভিবাসীদের সহায়তা করে থাকেন। জার্মানির ইন্টিগ্রেশন কোর্স এই ধরনের প্রকল্পের অন্যতম। এছাড়া, রয়েছে দেশভেদে নানা ধরনের অ্যাপ ও অনলাইন পরিষেবা, যার মাধ্যমে অভিবাসীরা সেই দেশ বা ইউরোপের সাধারণ নিয়মাবলী সম্পর্কে আরো বিশদে জানতে পারেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য দিচ্ছে এই লিংকে। সুত্র

বিস্তারিত..