1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কবরে মানুষ পরীক্ষার মুখে পড়বে

  • Update Time : বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৮৫ Time View

ধর্ম ডেস্ক: আসমা বিনতে আবু বকর (রা.) বলেন, নবিজির যুগে একবার সূর্যগ্রহণ হয়েছিলো। সে সময় আমি নবিজির (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সহধর্মিনী আয়েশার (রা.) কাছে গেলাম। সবাই তখন দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ছিল। আয়েশাও (রা.) নামাজে ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, মানুষের কী হয়েছে? তিনি হাত দিয়ে আকাশের দিকে ইশারা করলেন এবং ‘সুবহানাল্লাহ’ বললেন। আমি বললাম, এ কি কোনো নিদর্শন? তিনি ইঙ্গিতে বললেন, হ্যাঁ।

আমিও নামাজে দাঁড়িয়ে গেলাম। রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে রইলেন। এক পর্যয়ে আমি প্রায় বেহুঁশ হয়ে পড়ছিলাম। আমার পাশেই একটি কলশে পানি ছিলো। আমি সেটা খুলে পানি নিয়ে আমার মাথায় দিতে লাগলাম।

আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন নামাজ শেষ করলেন, তখন সূর্য গ্রহণমুক্ত হয়েছে। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সবার উদ্দেশে খুতবা দিতে দাঁড়ালেন। আল্লাহর প্রশংসা ও গুণ বর্ণনার পর তিনি বললেন, আমি এ জায়গা থেকে এমন অনেক কিছু দেখতে পেলাম, যা এর আগে দেখিনি। জান্নাত ও জাহান্নামও দেখলাম। ওহি পাঠিয়ে আমাকে জানানো হয়েছে যে, আপনারা কবরে দাজ্জালের ফিতনার ‘মতো’ অথবা বলেছেন এর ‘কাছাকাছি’ ফিতনার সম্মুখীন হবেন।

আপনাদের এক একজনের কাছে ফেরেশতা উপস্থিত হবেন এবং প্রশ্ন করবেন, এ ব্যক্তি সম্পর্কে কী জান? তখন ‘ইমানদার’ অথবা বলেছেন ‘বিশ্বাসী’ ব্যক্তি বলবেন, তিনি আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম); সুস্পষ্ট দলিল ও হিদায়াত নিয়ে আমাদের কাছে এসেছিলেন এবং আমরা এতে সাড়া দিয়ে ইমান এনেছি ও তার অনুসরণ করেছি। তাকে বলা হবে, তুমি পুণ্যবান বান্দা হিসেবে ঘুমিয়ে থাক। আমরা জানতাম, তুমি দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপনকারী ছিলে।

‘মুনাফিক’ অথবা বলেছেন ‘সন্দেহকারী’ বলবে, আমি কিছুই জানি না। আমি মানুষকে কিছু বলতে শুনেছি এবং আমিও তাই বলেছি।

(‘অথবা বলেছেন’ লিখিত জায়গাগুলোতে বর্ণনাকারী আসমা (রা.) নিশ্চিত নন নবিজি (সা.) কোন শব্দটি বলেছিলেন)

সূত্র: সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম, মুসনাদে আহমদ

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..