1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ডিমলায় গরু মোটাতাজাকরণে লোকসান আতঙ্কে খামারিরা

  • Update Time : বুধবার, ১৩ মে, ২০২০
  • ১৫০ Time View

মোঃ সরোয়ার জাহান,নীলফামারী, ডিমলা প্রতিনিধি:


আসন্ন ঈদ উল ফিতর ও ঈদ উল আযহা উপলক্ষে ১০ ইউনিয়নে গরু মোটাতাজাকরণ করে লোকসান  আতঙ্কে খামারিরা।

তাদের ধারণা, করোনা পরিস্থিতি যদি আগামী ঈদ উল আজহা পর্যন্ত স্থায়ী হয় তবে গরু কোথাও নিয়ে যেতে পারবো না, সেক্ষেত্রে বড় অার্থিক লোকসানের মুখে পড়তে হবে আমাদের। সারা বছর গরু মোটাতাজাকরণে খামারিরা ছাড়াও  অনেকে বড় অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। ঈদে যদি গরু বিক্রি করতে না পারে তবে আর্থিক লোকসানের শঙ্কায় পড়েছে তারা।

ডিমলা প্রাণি সম্পদ অফিসের তথ্য মতে, উপজেলায় সব মিলিয়ে মোট প্রায় ২৫০০ পরিবারে গরু মোটাতাজাকরণ করা হয়। এ উপজেলায় মোট গরুর সংখ্যা প্রায়  ৯৮ হাজার ৬ শত ৩৯ টি, ছাগলের সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার ৭ শত ৭১ টি। তথ্য মতে, কোরবানীর জন্য গরু প্রায় ৪ হাজার ১ শত টি, ছাগল ও ভেড়া মিলে প্রায় ৩ হাজার টি, সবমিলে মোট প্রায় ৮ হাজারের ওপরে গবাদিপশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

প্রতি বছর দুই ঈদকে কেন্দ্র করে গ্রামের কৃষক, শিক্ষক, বেকার,বিধবা থেকে শুরু করে অনেকেই গরু-ছাগল-ভেড়া পালন করেন। শিক্ষিত যুবক যুবতীরাও পশু মোটা-তাজাকরণকে পেশা হিসেবে বেশ পছন্দ করেন। সে কারণে প্রতিটি ইউনিয়নের অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছোট ছোট গরু-ছাগলের খামার গড়ে উঠেছে। সারা বছর এলাকা সহ বাইরের কিছু গরু ব্যবসায়ী ও কসাইদের কাছে বিক্রির পাশাপাশি ঈদে বেশি আয়ের জন্য কিছু স্পেশাল গরু প্রস্তুুত করেন গরু খামারিরা।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, দেশে মোট গরুর সংখ্যা ২ কোটি ৪০ লাখ। সবমিলিয়ে এবারও কোরবানির জন্য ১ কোটি ২০ লাখের ওপরে গবাদিপশু প্রস্তুত রয়েছে। গত বছর দেশে কোরবানিযোগ্য পশু প্রস্তুত ছিল প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ।

ডিমলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা রেজাউল হাসান বলেন, সারাবিশ্বে বর্তমানে যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে আমরাও সে পরিস্থিতির শিকার। এই পরিস্থিতিতে আমাদের আরও কিছুদিন কাটাতে হতে পারে। আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। গবাদী পশুর পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, গবাদী পশুর জন্য পর্যাপ্ত টিকা প্রস্তুুত করা আছে, তাই এখনই খামারিদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আল্লাহর রহমতে সবকিছুই ঠিক হয়ে যাবে।’

গরু খামারী অানিছুর রহমান বলেন, করোনার মধ্যে আমরা শঙ্কিত, এখানে  অনেক অর্থ বিনিয়োগ করা আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গো-খামারিদের রক্ষার জন্য যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন, সেই প্রনোদনা যেন সঠিক খামারিদের প্রদান করা হয়, সেজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..