1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ঢাবিতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রার্থীর যৌন নিপীড়নের অভিযোগ : প্রভাষক নিয়োগ স্থগিত

  • Update Time : বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ৭৯ Time View

ঢাবি প্রতিনিধি: একজন নারী শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (এমআইএস) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে। ঐ বিভাগের প্রভাষক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ওই শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্য করার অভিযোগও রয়েছে৷

অভিযোগের ভিত্তিতে ঢাবির যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলকে অধ্যাপক আকরামের বিষয়ে তদন্তের আদেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারনী ফোরাম সিন্ডিকেট। স্থগিত করা হয়েছে প্রভাষক পদে নিয়োগও।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য।

জানা গেছে, গত ৩১ মার্চ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক পদে দুই জন ও অস্থায়ী প্রভাষক পদে দুই জনকে নিয়োগের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার নিয়োগ ভাইভার পর সহকারী অধ্যাপক পদে বিভাগের দুই জন শিক্ষক ও অস্থায়ী প্রভাষক পদে দুই জনের নাম সুপারিশ করে সিন্ডিকেটে প্রেরণ করে সিলেকশন বোর্ড। কিন্তু ওই বিভাগের এক নারী শিক্ষার্থী ২০১৮ সালে যৌন হয়রানি এবং এ বছর প্রভাষক নিয়োগের ক্ষেত্রে অধ্যাপক আকরাম হোসেন বৈষম্য করেছেন বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে ঢাবি যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলকে অধ্যাপক আকরামের বিষয়ে তদন্তের জন্যে বলা হয়। একইসঙ্গে প্রভাষক পদের নিয়োগ স্থগিত করা হয়। তবে সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগ বহাল থাকবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আকরাম হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, এর আগের নিয়োগ হয় ২০১৮ সালে। সেবার নিয়োগ না পাওয়ায় ২০১৯ সালের মে মাসে তিনি তৎকালীন ডিন বরাবর অভিযোগ করেন। কিন্তু সেই অভিযোগপত্রের ‘রিসিভড কপি’ ছিল না। এ ছাড়া ওই সময় আমি সিলেকশন বোর্ডেও ছিলাম না কিংবা চেয়ারম্যানও ছিলাম না। গতকাল (সোমবার) উনি সুপারিশপ্রাপ্ত হননি বলে আবার তিনি অভিযোগ করেছেন। তিনি কি যৌন নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন নাকি চাকরি চাইছেন? তিনি যদি সুপারিশপ্রাপ্ত হতেন, তাহলে কি উনি অভিযোগ করতেন না?

তিনি বলেন, ওনার দুইটি অভিযোগপত্রের মধ্যে দুই ধরনের কথা লেখা রয়েছে। এটি সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলক। আমাদের দলের কিছু অনুপ্রবেশকারী এ বিষয়ে ইন্ধন দিচ্ছে।

এ ধরনের বানোয়াট অভিযোগের মাধ্যমে আমার সম্মানহানী করা হচ্ছে উল্লেখ করে অধ্যাপক আকরাম হোসেন বলেন, এ বিষয়ে জড়িত সবার বিরুদ্ধে আমি আইনি পদক্ষেপ নেবো।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..