1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নজিরবিহীন ঘটনা বাংলার শিক্ষায়, সহ–উপাচার্য নিয়োগে রাজ্যের সুপারিশ খারিজ রাজ্যপালের

  • Update Time : সোমবার, ১ জুন, ২০২০
  • ১৬৬ Time View

বিশেষ প্রতিবেদন,কলকাতা:

নজিরবিহীন ঘটনাই বটে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্যের পদ খালি হওয়ায় রাজ্য সরকার নির্দিষ্ট একটি নাম পাঠায় রাজভবনে। কিন্তু রাজ্য সরকার যে নাম পাঠিয়েছিল, রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় সেই নাম বাতিল করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বদলে নিজে একজনকে ওই পদে নিয়োগ করেন। বিষয়টি নিয়ে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলের পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রেও।

সোমবার বিকেলে একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় জানিয়ে দেন, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপচার্য হিসেবে অধ্যাপক গৌতম চন্দ্রকে নিয়োগ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গৌতম চন্দ্র প্রাণীবিদ্যার অধ্যাপক। ঘটনার পরই তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রাজ্য সরকার। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছেন, অধ্যাপক গৌতম চন্দ্রকে সহ–উপাচার্য হিসেবে মানবে না রাজ্য সরকার। এর ফলে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছে শিক্ষা মহল। তবে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, পদাধিকার বলে রাজ্যপাল এমন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন। রাজ্য সরকার সুপারিশ করলেই যে রাজ্যপালকে তা মানতে হবে, এমন কোনও নিয়ম নেই।

এদিন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘রাজ্যপাল বেছে বেছে বিজেপির ব্যক্তিকেই সহ–উপাচার্য পদে বসিয়েছেন। রাজ্যপালের এই সিদ্ধান্ত আমরা মানব না। কারণ, রাজ্য সরকার অধ্যাপকদের মাইনে দেয়। এ কথা কি রাজ্যপাল ভুলে গিয়েছেন? কোন যুক্তিতে তিনি এই কাজ করলেন বুঝতে পারছি না।’ যদিও শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যের পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপিও। তাদের মুখপাত্র সায়ন্তন বসু বলেছেন, ‘আসলে শিক্ষামন্ত্রী চাইছেন উপচার্য, সহ–উপাচার্য পদে এমন কাউকে বসাতে, যাতে প্রয়োজনে তাঁরা তৃণমূলের ধর্নামঞ্চেও গিয়ে বসতে পারেন। এর আগে ধর্মতলায় তৃণমূলের ধর্নামঞ্চে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কয়েকজন উপাচার্যকেও দেখা গিয়েছে। সুতরাং রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত নিয়ে পার্থবাবুরা যে এমন মন্তব্য করবেন, তা অপ্রত্যাশিত নয়।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..