1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আন্তরিকতা ও ঐকান্তিকতার বড় অভাব : অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২
  • ৯১১ Time View

জাননাহ, ঢাবি প্রতিনিধি: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের উদ্যোগে ‘পিতার শোক, কন্যার শক্তি বাংলার অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। বিশেষ বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।

এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ঠিকমতো লেখাপড়া করেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন।

তিনি বলেন, ১৯৭৩ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘বাবারা একটু লেখাপড়া করো। অবসর সময়ে বাবা-মাকে সাহায্য করো।’ কিন্তু ছাত্রলীগের ছেলেরা লেখাপড়া করো কি না, তা আমি জানি না। কারণ লেখাপড়া করার প্রমাণ হাতে বই, খাতা, কলম। শ্রেণিকক্ষে অবস্থান, গ্রন্থাগারে অবস্থান। যে দুটি অবস্থানেই আমি তোমাদের দেখি না।

ড. আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনুষ্ঠান হয়, আনুষ্ঠানিকতা হয়। তবে সেখানে আন্তরিকতা, ঐকান্তিকতার বড় অভাব। আমি জানি না তোমরা কেউ বঙ্গবন্ধুর লেখা তিনটি বই পড়েছো কি না। ছাত্রলীগ করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে, পড়তে হবে, বুঝতে হবে এবং অন্তরে ধারণ করতে হবে।’

সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব মাঝে মাঝে কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানি ফেলেন। আমাদের যে কত চোখের পানি কাঁদতে কাঁদতে শুকিয়ে গেছে, সে হিসাব কি আপনাদের দেব? আন্দোলন করবেন আর ব্যর্থ হলে নন্দঘোষ আওয়ামী লীগ। কোথায় আন্দোলন? দেখা তো মেলে না। আন্দোলনের সোনার হরিণ দেখা না দিলে ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন কোনো দিন ধরা দেবে না।

শেখ হাসিনাকে আল্লাহ ক্ষমতা দিয়েছেন উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব, কষ্ট প্রকাশ করে কি করবেন? শেখ হাসিনাকে আল্লাহ ক্ষমতা দিয়েছেন। তিনি ভাগ্যবতী। এ দেশে একজনকে (শেখ মুজিবুর রহমান) আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন স্বাধীনতার জন্য, আরেকজনকে (শেখ হাসিনা) সৃষ্টি করেছেন মুক্তির জন্য।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ১৩ বছর ধরে কত শুনলাম, কোরবানির ঈদের পরে। দিন যায়, সপ্তাহ যায়, মাস যায়, পদ্মা, মেঘনায় কত পানি গড়িয়ে যায়, কিন্তু ফখরুল সাহেবদের আন্দোলনের সোনার হরিণের দেখা পাওয়া যায় না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..