1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বান্ধবীকে কোটি টাকা ধার প্রবাসি বাশঁখালীর যুবকের আত্মহত্যা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৪৮ Time View

জসিম তালুকদার,(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ

শেয়ারিং অ্যাপ লাইকিতে পরিচয়। একটা সময় গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। সেই সুবাদে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ধার দেন মোজাম্বিক প্রবাসী বাংলাদেশি যুবক মিজানুর রহমান নীল (২৪)। সেই টাকা আদায় করতে না পেরে অবশেষে লাইকিতে লাইভে এসে তিনি আত্মহত্যা করেন।

গত ১০ মার্চ বেলা ১১টায় দেশটির তেতে প্রদেশে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মিজানুর। তিনি চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার পূর্ব কাহারঘোনার হাজি সিদ্দীক আহাম্মেদের ছেলে।

মিজানুরের বড় ভাই প্রবাসী মো. ওমর কাজী বলেন, ‘লাইকি সূত্রে চট্টগ্রাম হালিশহর এলাকার কলেজছাত্রী ফৌজিয়া আনোয়ারের (২২) সঙ্গে মিজানুরের সম্পর্ক হয়। এরপর পতেঙ্গার পার্লার ব্যবসায়ী ঐশী মির্জার (২১) সঙ্গেও অনলাইনে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় ফৌজিয়া ও ঐশীকে টাকা ধার দেয় মিজান। ফেরত চাইলে তাদের সম্পর্কে ভাটা পড়ে। এ ঘটনায় ঐশীকে লাইকিতে লাইভে রেখে কীটনাশক (ইঁদুর মারার বিষ) খায় মিজান। হাসপাতালে নেয়ার ১০ মিনিটির মাথায় তার মৃত্যু হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চার ভাই মোজাম্বিকের বিভিন্ন এলাকায় ব্যবসা করি। ২০১৪ সালে আমাদের সবার ছোট ভাই মিজানকে এখানে নিয়ে আসি। এরপর থেকে ব্যবসার হিসাবসহ টাকা-পয়সা তার কাছে ছিল। আমরা সবাই খুব আদর করতাম তাকে। আমাদের ধারণা ছিল না সে এমন একটা কাজ করবে। টাকা গেছে সেটা বিষয় নয়। আত্মহত্যা করাটা ঠিক হয়নি।’

ওমর কাজী বলেন, ‘কত টাকা লেনদেন হয়েছে কিংবা কোন মাধ্যমে গেছে তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য মোজাম্বিক পুলিশের সহযোগিতা নেয়া হবে। আমরা প্রাথমিক হিসাবে ধারণা করছি, প্রায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা মিজানুরের হিসাবে গরমিল পাচ্ছি। মূল প্রতারকদের আইনের আওতায় আনতে বাংলাদেশ ও মোজাম্বিক থেকে পুলিশ কাজ করছে। মিজানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ইতোমধ্যে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে।’

এ বিষয়ে ঐশী মির্জার মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ ধরেননি।

এদিকে ফৌজিয়া আনোয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে প্রথমে পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করেন তিনি। এ বিষয়ে আদালতে জানাবেন বলে জানান।

আরও পড়ুন : ভাসানচরে গেল আরও ২১২৮ রোহিঙ্গা

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..