1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

যে খামারে জার্মান শিশুরা কৃষিকাজ শেখে

  • Update Time : রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৫১ Time View
যে খামারে জার্মান শিশুরা কৃষিকাজ শেখে

প্রত্যয় ডেস্ক: খামারটিতে রয়েছে নানা ধরনের গৃহপালিত প্রাণী। বিভিন্ন উৎসবে শিশুরা গৃহপালিত এ পশুপাখির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পায়। অন্যসব খামারবাড়ির মতো এখানে শুধু শাক-সবজি, ফল, ফুলই যে বিক্রি হয় তা নয়, চাষ পদ্ধতি ও ফসল দেখানোর জন্য প্রতি ঋতুতে আয়োজন করা হয় নানা অনুষ্ঠানের। খামারের প্রাণীদের নিজ হাতে খাওয়ানোর সুযোগ দেওয়া হয় শিশুদের।

জার্মানির কোলন শহরের উত্তরে হুয়র্ত এলাকায় ১৩০ হেক্টর জমি নিয়ে গ্যার্টট্রুডেনহোফ নামে রয়েছে বিশাল এই খামার। এখানে নানা জাতের ফলমূল চাষের পাশাপাশি রয়েছে গৃহপালিত পশুপাখিও। প্রতি বছর শরৎকালে এখানে চোখ জুড়ানো কুমড়ো উৎসবের আয়োজন করেন খামারিরা। খামারবাড়ির এ আয়োজন শুধু ফলমূল প্রদর্শনীর জন্য নয়। খামারটিতে রয়েছে নানা ধরনের গৃহপালিত প্রাণী। বিভিন্ন উৎসবে শিশুরা গৃহপালিত এ পশুপাখির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পায়।
উৎসবটিতে রয়েছে প্রাণীদের নিজ হাতে খাওয়ানোর সুযোগ। খামার থেকে খাবার কিনে নিজ হাতে পশুপাখিদের খাইয়ে আনন্দময় সময় কাটায় শিশুরা।

ছুটির দিনে অনেক মা-বাবা সন্তানদের গ্রাম সম্পর্কে ধারণা দিতে এ খামারবাড়িতে নিয়ে আসেন। বিভিন্ন স্কুল থেকেও শিশুদের পশুপালন ও চাষাবাদের বিষয়ে ধারণা দিতে এখানে নিয়ে আসা হয়। মেলার বিশেষ আকর্ষণ রং-বেরঙের কুমড়ো। মেলা ঘুরে দর্শণার্থীদের অনেকেই পছন্দের কুমড়োটি কিনে বাড়ি ফেরেন। মেলার আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হলো মিষ্টি কুমড়ো থেকে তৈরি পানীয়। দর্শণার্থী ও ক্রেতাদের জন্য এভাবেই বোতলে সাজানো থাকে পানীয়টি। খামারবাড়িটিতে নানাজাতের ফলমূলের চাষ হয়। উৎসব উপলক্ষে খামার মালিক নিজের চাষ করা বিভিন্ন জাতের আপেল এভাবে থরে থরে সাজিয়ে রাখেন দর্শণার্থী ও ক্রেতাদের জন্য।

করোনার কারণে এ বছরের উৎসব আয়োজনে ছিল বাড়তি সতর্কতা। ক্রেতারা যেন দূরত্ব বজায় রেখে কেনাকাটা করতে পারেন তা তদারকির জন্য বেশ কয়েকটি কাউন্টার বসানো হয়েছে মেলায়। পুরো আয়োজনস্থল জুড়েই বিভিন্ন বোর্ডে লেখা আছে মাস্ক পরে রাখার এমন আহ্বান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..