নিজস্ব প্রতিনিধি, উত্তরবঙ্গঃ সোমবার দুপুরে বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউপির রায়মাঝিড়া এর দিঘলকান্দি সিআইজি সবজী চাষী সমবয় সমিতির এক্সপ্লোজার ভিজিট-এনএটিপি-২ প্রকল্পের মাধ্যেমে ট্রাইকো কম্পোষ্ট হাব ও ভার্মি কম্পোষ্ট উৎপাদন পরিদর্শন করেন শেরপুর উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি অফিসার রাজিয়া সুলতানা ।
ট্রাইকো কম্পোষ্ট হাব মূলত জৈব রাসায়নিক সার হিসেবে কাজ করে । বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য সিআইজি সদস্যগন ২০০৪ সালে প্রকল্প শুরু করে। বর্তমানে মোট ৩২টি হাউজ রয়েছে হাবে। হাব তৈরীতে মোট ৫,৫০,০০০ হাজার টাকা খরচ হয় এবং ১ম হাবে ১৯ টন জৈব সার উৎপাদন হয়। যার খরচ হয় ১,১৫,০০০ টাকা। উৎপাদিত সার বিক্রয় করা হয় ১,৯০,০০০ টাকা। সার প্রক্রিয়াজাত করতে সময় লাগে মাত্র ৩ মাস। প্রতি কেজি সারে ৪ থেকে ৫ টাকা খরচ হয় যা বিক্রয় করা হয় প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে। এটি ব্যবহারে মাটি শীতল থাকে এবং মাটির গুনাগন বৃদ্ধি করে ক্ষয় পূরণ করে। ফলে ফসলের উৎপাদন বাড়ে ও বসতবাড়ির ছাদে সবজি চাষ বহু গুনে বেড়ে যায় এবং লাভ জনক হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,বগুড়া সদর কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আব্দুল জোব্বার, শেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ছামিদুল ইসলাম, বগুড়া সদর উপসহকারী কৃষি অফিসার নুরুল ইসলাম,শরপুর উপসহকারী কৃষি অফিসার জি এম মাসুদসহ সিআইজি সমিতির কৃষক-কৃষানীবৃন্দ।