1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

‘চিকিৎসকের অবহেলায়’ প্রসূতির মৃত্যু

  • Update Time : বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৬৯ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: যশোর শহরের রেল রোডে বেসরকারি আদ-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক ও কর্তৃপক্ষের অবহেলায় বৃষ্টি খাতুন (২৫) নামে এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। প্রসূতির মৃত্যুর পর তার স্বজনরা হাসপাতালে চড়াও হন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে স্বজনরা শান্ত হন।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই ঘটনা ঘটে। মৃত বৃষ্টি যশোর শহরের রেলগেট পশ্চিমপাড়া এলাকার সোহেল রানার স্ত্রী। নবজাতককে হাসপাতালের দ্বিতীয়তালার শিশু ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।

ঘটনার পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে অন্য রোগীদের হাসপাতাল থেকে নিয়ে চলে যান তাদের স্বজনরা। এছাড়া সেবিকারাও ওয়ার্ড ফেলে পালিয়ে যান।

মৃত বৃষ্টি খাতুনের বাবা মোকবুল হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টি বাড়িতে অসুস্থ বোধ করলে তাকে সোমবার রাতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন সকাল ৯টার দিকে ডেলিভারির জন্য অপারেশ থিয়েটারে (ওটি) নেয়া হয়। দুপুর ১২টার দিকে ডাক্তার শিলা পোদ্দার ডেকে ছেলে সন্তান তাদের কাছে তুলে দেন। তখন ডাক্তার বলেন, রোগীর অবস্থা খারাপ। বাঁচানোর জন্য ৯০ হাজার টাকা লাগবে। ওই ডাক্তারের ভুল চিকিৎসা ও টাকার জন্য হাসপাতালের লোকজন আমার মেয়েকে মেরে ফেলেছে। আমি এর বিচার চাই।’

মৃতের বড় বোন সোনিয়া খাতুন বলেন, বৃষ্টিকে অপারেশনের অনেক পরও বেডে না দেয়ায় তিনি ওটিতে যান। দেখেন একজন সেবিকা তার (বৃষ্টির) বুকে দুই হাত দিয়ে চাপ দিচ্ছে। পাশের একজন তার বোনের বুকে ইনজেকশন পুশ করছেন। তার দাবি, বৃষ্টি অপারেশন টেবিলেই মারা গেছেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ডাক্তার জানান বৃষ্টি মারা গেছেন।

বৃষ্টির মামা আবগান খান বলেন, তারা মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

এদিকে হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাক্তার শিলা পোদ্দার বলেন, সোমবার মধ্যরাতে রক্তক্ষরণ ও খিচুনি উঠলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। স্বজনদের বন্ড স্বাক্ষর করেই রোগীকে ওটিতে নিয়ে বাচ্চা ডেলিভারি করা হয়। তখন তার প্রেশার ছিল ২২০/১২০। শরীরের অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। রোগীর অবস্থা দেখে স্বজনদের ৭২ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেয়া হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বৃষ্টির মৃত্যু হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..