1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ইংল্যান্ডে তিন স্তরের লকডাউনের ঘোষণা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩২০ Time View
ইংল্যান্ডে তিন স্তরের লকডাউনের ঘোষণা

প্রত্যয় ডেস্ক: কভিড-১৯-এ টালমাটাল ব্রিটেন। একের পর এক বিধি-নিষেধ আরোপ করে লাগাম ধরে রাখতে পারছে না সরকার। সময় যত গড়াচ্ছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। দিন দিন বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। ফলে তিন স্তরের লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। গতকাল সোমবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এ ঘোষণা দিয়ে আগামী বুধবার থেকে তা কার্যকর হবে বলে জানান। এর মধ্যে সবচেয়ে কঠোর বিধি-নিষেধের আওতায় পড়েছে লিভারপুল অঞ্চল। বুধবার থেকে নতুন বিধি-নিষেধ কার্যকর হচ্ছে লিভারপুলসহ অতি ঝুঁকিপূর্ণ শহরগুলোতে।

মহামারির প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে সোমবার হাউস অব কমন্সে এক ভাষণে তিন স্তরের লকডাউনের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তী সময়ে সন্ধ্যায় ১০ ডাউনিং স্ট্রিট থেকে টেলিভিশনে একই ধরনের বক্তব্য প্রদান করেন তিনি। যা আগামী বুধবার থেকে কার্যকর হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন আরোপ করা সঠিক কোনো সমাধান নয়। কেন দ্বিতীয় দফায় দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা সম্ভব নয়; সে ব্যাপারেও ব্যাখ্যা দেন তিনি। লকডাউনে দেশের অর্থনীতি এবং শিশুদের স্কুলে যেতে না পারায় শিক্ষার ক্ষয়ক্ষতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি মনে করি না, এটা কোনো সঠিক সমাধান।

চলমান করোনা মহামারিতে জীবনাচরণের পরিবর্তনে মানুষের জীবন বাঁচানোর প্রমাণ মিলেছে বলে জানান তিনি। তিন স্তরের বিধি-নিষেধের ব্যাপারে তিনি বলেন, কিছু অঞ্চলে মাঝারি মাত্রার বিধি-নিষেধ আনা হবে; যা দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে কার্যকর হতে পারে। মাঝারি মাত্রার এই বিধি-নিষেধে করোনা মোকাবেলায় দেশের বর্তমান পদক্ষেপ এবং ছয়জনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা এবং রাত ১০টা পর্যন্ত কারফিউ জারি থাকবে।

এ ছাড়া উচ্চমাত্রার বিধি-নিষেধের আওতায় এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে সংক্রমণ রোধের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আওতায় কোনো পরিবারের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে প্রতিবেশীরা অংশ নিতে পারবেন না। এ ছাড়া স্থানীয় বিধি-নিষেধের আওতায় যেসব এলাকা রয়েছে, সেসবের বেশির ভাগই সর্বোচ্চ মাত্রার বিধি-নিষেধের অন্তর্ভুক্ত হবে। এতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি বাগানেও জমায়েত হতে পারবে না। এসব এলাকায় সব ধরনের বার এবং পাব বন্ধ থাকবে। উল্লেখ্য, করোনার প্রথম ধাক্কায় যুক্তরাজ্যে প্রাণ হারিয়েছে ৪৬ হাজারের বেশি মানুষ এবং আক্রান্ত হয়েছে ছয় লাখের বেশি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..