1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙায় শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের মানববন্ধন

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৩৯ Time View

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষানবিশ আইনজীবীরা। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের অধীনে আইনজীবী তালিকাভুক্তিকরণ পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন তারা।

এমসিকিউ (নৈর্ব্যক্তিক) উত্তীর্ণ প্রায় ১৩ হাজার শিক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষার জন্য আগামী ১৯ ডিসেম্বর পরীক্ষার দিন নির্ধারণের প্রতিবাদও জানিয়েছেন মানববন্ধনে থাকা শিক্ষানবিশ আইনজীবীরা।

বাংলাদেশ সম্মিলিত শিক্ষানবিশ আইনজীবী পরিষদের ব্যানারে বুধবার (৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেটের ভেতরে তারা এ মানববন্ধন পালন করেন।

আইনজীবী তালিকাভুক্তিকরণ পরীক্ষায় তিনটি ধাপ পার করে আইনজীবী সনদ নিতে হয়। যারা ইতোমধ্যে বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা করোনার কারণে লিখিত পরীক্ষা প্রত্যাহার চেয়ে তিন মাসের বেশি সময় ধরে আন্দোলন পালন করে আসছেন। এরই মধ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য আগামী ১৯ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষার জন্য দিন নির্ধারণ করেছে বার কাউন্সিল।

শিক্ষানবিশ আইনজীবী একে মাহমুদ বলেন, আইনজীবী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে আইনে পড়াশোনা করেছি। কিন্তু দীর্ঘ চারবছর ধরে নিয়মিত পরীক্ষা না নেয়ায় আমরা বেকার হয়ে পথে পথে ঘুরছি। এদিকে করোনার মাঝেই বার কাউন্সিল আগামী ১৯ ডিসেম্বর আমাদের এমসিকিউ উত্তীর্ণদের জন্য লিখিত পরীক্ষার তারিখ দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের অনেক সহপাঠী করোনায় আক্রান্ত। এই পরিস্থিতিতে কি করে ১৩ হাজার শিক্ষার্থীকে জড়ো করে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব? আমরা বারের কাছে বিনীত অনুরোধ জানাই, করোনা বিবেচনায় আমাদের লিখিত পরীক্ষা মওকুফ করে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে আমাদের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।

শিক্ষানবিশ আইনজীবী ফিদা হাসান বলেন, আমরা আইনে পড়ে নিশ্চয় কোনো অন্যায় করিনি। দীর্ঘদিন ধরে বারের কিছু অসঙ্গতি ও তার সমাধানের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি। কিন্তু বার সে অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ না করে করোনার মধ্যেও পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করলো। আমরা চাই তারা আমাদের জন্যে আরো মানবিক হবেন এবং লিখিত পরীক্ষা মওকুফ করে লিখিত পরীক্ষা নিবেন। অন্যথায় দাবি আদায়ে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।

২০১৭ সালের ৩৪ হাজার শিক্ষর্থীর মধ্য থেকে লিখিত পরীক্ষায় দ্বিতীয় ও শেষবারের মত বাদ পড়া ৩ হাজার ৫৯০ শিক্ষার্থী এবং ২০২০ সালে প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষানবিশ আইনজীবীর মধ্যে এমসিকিউ উত্তীর্ণ ৮ হাজার ৭৬৪ শিক্ষার্থীসহ মোট ১২ হাজার ৮৫৮ জন সনদ প্রত্যাশী লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..