1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

যা করলে রোজা ভেঙ্গে যায়

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০
  • ২২২ Time View

প্রত্যয় ইসলামিক ডেস্ক:

রমজান ইসলামে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। এই মাসকে বছরের সেরা মাস হিসেবে অবহিত করা হয়। এই পবিত্র মাসকে তিনটি খন্ডে (রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত) বিভক্ত হওয়ায় এর মহিমান্বিত আরো বৃদ্ধি পেয়েছে । এ মাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হল রোজা রাখা। তবে কয়েকটি ভুলের কারণে আমাদের রোজা ভেঙে যেতে পারে। তাই আসুন রোজা ভঙ্গের কারণসমূহ জেনে নিই।

আগে জেনে নেওয়া যাক যাদের ওপর রোজা ফরজ ও ফরজ নাঃ

প্রাপ্ত বয়স্ক, সুস্থ্য ব্যক্তি, মুকীম (মুসাফির থেকে স্বাভাবিকে ফেরা ব্যক্তি) ও সজ্ঞান ব্যক্তির ওপর রোজা রাখা ফরজ। পক্ষান্তরে অপ্রাপ্ত বয়স্ক, গুরুতর পীড়িত ব্যক্তি, মুসাফির ( যারা একস্থান থেকে দুরে কোথায় গমন করে), পাগল, হায়েজ-নেফাজ ওয়ালা স্ত্রীলোক এনাদের ওপর রোজা রাখা ফরজ না।

যে কারণে রোজা ভঙ্গ হলে শুধু কাজা করিলেই চলেঃ

১। কুলি করার সময় হঠাৎ গলার মধ্যে পানি প্রবেশ করিলে

২। বলপূর্বক কোন কিছু গলার মধ্যে ঢালিয়া দিলে

৩। নাকে অথবা কানে ঔষধ ঢালিয়া দিলে

৪। ইচ্ছা করিয়া মুখ ভরিয়া বমি করিলে

৫। অখাদ্য যথা- কাঁকর, মাটি ও কাঠের টুকরা খাইয়া ফেলিলে

৬। পায়খানার রাস্তায় পিচকারী দিলে

৭। পেটে বা মস্তিস্কে ঔষধ লাগাইলে যদি উহার তেজ উদরে বা মস্তিস্কে প্রবেশ করে

৮। রাত্র আছে মনে করে অথবা সূর্য ডুবে গেছে মনে করে কিছু খেলে

৯। ভুলে খাওয়ার পর এই মনে করা যে রোজা ভঙ্গ হয়েছে

১০। নিদ্রা অবস্থায় গলার মধ্যে পানি ঢুকিলে

১১। মুখে বমি আসার পর পুনরায় তাহা গিলে ফেললে

১২। ঘুমের মধ্যে সঙ্গম করলে

১৩। বেহুঁস অবস্থায় সহবাস করিলে

১৪। দাঁত হতে বুট পরিমাণ কিছু খাদ্য কণা বাহির করে গিলে ফেললে

১৫। রোজার বা ইফতারের নিয়ত না করিয়া থাকিলে

যে কারনে রোজার কাযা ও কাফফারা উভয়ই ওয়াজিব হবেঃ

১। রোজা রেখে ইচ্ছা করে পানাহার করলে

২। ইচ্ছাপূর্বক দিনে সহবাস করিলে

৩। স্বেচ্ছায় দিনের বেলায় বীর্যপাত করলে

৪। ধূমপান করলে

রোজার কাফফারাঃ

প্রতিটি রোজার জন্য দুইমাস অর্থাৎ ৬০ দিন মাঝখানে না ভেঙ্গে একটানা রোজা রাখতে হবে। মাঝখানে রোজা ভাঙ্গিলে আবার শুরু থেকে রোজা রাখতে হবে এবং পরে এক একটি রোজার জন্য  এক একটি কাযা করতে হবে। অতএব একটি রোজা ইচ্ছাকৃত ভঙ্গের জন্য ৬১টি  রোজা রাখতে হবে। অক্ষম হলে ৬০ জন মিসকীনকে দুইবেলা পেট ভরে খেতে দিতে হবে। অথবা ১জন মিসকীনকে দুইমাস প্রত্যেক দিন দুইবেলা পেট ভরে খাওয়াতে হবে।কালেক্টেডঃ ডিএমপি নিউজ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..