1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কৃষিপন্য পারাপারের অনুমতিতে চলছে করোনা পারের মহা বানিজ্য

  • Update Time : রবিবার, ১৭ মে, ২০২০
  • ১৩৮ Time View

স্টাপ রিপোর্টার ঃ ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুরের জোড় খাল নামক স্থানে ইজারাপ্রাপ্ত খেঁয়া দিয়েই মোটা অংকের ভাড়া চুক্তিতে ঢাকা চট্টগ্রাম থেকে আসা যাত্রি পারাপারের দৃশ্যই ছিল রাজাপুর জোড় খাল এলাকা জোনাকির্ন।এদিকে সরেজমিন জোড় খাল খেঁয়া ঘাটে গিয়ে দেখাযায় ঢাকা চট্টগ্রাম থেকে আসা যাত্রিদের উপছেপড়া ভিড়।যাত্রিদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান আমরা অনেক বিপদ সিমা উপেক্ষা করে এ ঘাটে এসে পৌছাই।

কালাম ও রিক্তা নামের দুজন জানান আমাদের সাথে মজুচৌধুরিরহাট ঘাটে এক টলার মালিকের সাথে জন প্রতি ভাড়া ১২০০ টাকা করে কন্ট্রাক হয় গতকাল সন্দ্যায়।রাতে তারা আমাদেরকে ইলিশা ঘাটে নামানোর কথা থাকলেও গভির রাতে আমাদের দুই টলারে আশা দেড় শতাধিক যাত্রিকে তারা নির্জন এক চরে নামিয়ে দেয়। সারা রাত আমরা সেখানেই কাটাই। পরে সকালবেলা এ-ই খেঁয়া গিয়ে আমাদের আনে এখানে নামায় তবে এ খেঁয়াতে আমাদের কোন টাকা নেয়নি। দ্বিতীয় ট্রিপে আসা আসাদুল নামের যাত্রি বলেন আমরা টাকাও দিচ্ছি প্রতারিত হচ্ছি, নামাবার কথা ইলিশা ঘাটে নামাল এক চরে রাতে থাকি সেখানে সকালে আবার এই টলারে আসি এখানে। এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন এ খেঁয়া দিয়ে করোনা পারাপারের ব্যাবস্থাই করেছেন প্রশাসন। স্থানিয় সুশিল ব্যাক্তিদের অভিমত রামদাশপুরে কথিত এক মেম্বার নিজেই এ বানিজ্যের সাথে জড়িত থাকতে পারে।

স্থানীয়রা বলেন এখানে সরকারের নির্দেশনা শুধু যাত্রিরা মানছেনা এমনটি নয় কিছু প্রসাসনও মানছে বলে আমরা মনে করিনা। কারন হিসেবে তারা বলেন জোড় খাল খেঁয়া ঘাটের চতুর্পাশে ভিবিন্ন সেক্টরের প্রসাসন রয়েছে কিন্ত জেলা পুলিশ ব্যাতিত কারো কোন ভুমিকা নেই। এখানে একটি নৌ থানা রয়েছে তারা বর্তমান ক্রাইসিসে তারা নৌ রুটে আসছে এমনটি দেখিনি, কোস্ট গার্ড ও দেখিনি,নৌবাহিনীর ও কোন তৎপরতা দেখিনি এখানকার জেলা পুলিশের মতকরে সবাই তৎপর হলে এ রুটে অবৈধ টলার দিয়ে বা স্পিডবোট দিয়ে এভাবে যাত্রি আসা যাওয়া করতে পারতো না এবং আজ ভোলাতে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কমে থাকতো বলে আমরা মনে করি।এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সদস্য ইলিশা ফাঁড়ির ইনচার্জ শ্রী রতন চন্দ্র শীল জানান মাননীয় নির্দেশ মতে পুলিশ সুপার মহদয়ের নির্দেশনায় আমরা আমাদের সাধ্য মতো যাত্রি আসা যাওয়া বন্দে চেষ্টা করছি আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..