মোঃশাহাদৎ হোসেন ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিঃ
করোনা ভাইরাস এর প্রাদুর্ভাবে সারাদেশের ন্যায় দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মার্কেটগুলো বন্ধ ঘোষণা করে। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যাবসায়িক সুবিধার জন্য সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মার্কেটগুলো খুলে দেওয়া হয়।মার্কেটগুলো করার পূর্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিয়াকত আলী শেখের সঙ্গে মার্কেট দোকান মালিক সমিতির নেতারা বৈঠক করে সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিয়ম মেনে মার্কেট চালু করে। কিন্তু কোন প্রকার স্বাস্থ্য বিধি না মেনেই মার্কেট গুলোতে চলে জমজমাট ব্যবসা। সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিয়মের তোয়াক্কা না করেই চলে কেনাবেচা। মার্কেট দোকান মালিকেরা তাদের ইচ্ছা মতো ব্যাবসা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন মহলে প্রায় ১০ লক্ষ হতে ১২ লক্ষ টাকা চাঁদা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন মার্কেট দোকান মালিকদের সংগে একান্ত আলাপ কালে তারা জানান,লোকজনের সমাগমের কারনে এবং সরকারি সিদ্ধান্ত ছাড়ায় দোকান চালু রাখতে ও বিভিন্ন অজুহাতে কয়েকটি মার্কেট মিলে প্রায় ৩ হাজারের অধিক দোকানদার ৩০০ শত টাকা করে মার্কেট দোকান মালিক সমিতির নেতাদের হাতে দিয়েছি। তারা বলেছে মার্কেট চালু রাখাতে বিভিন্ন মহলে দিতে হবে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে নানা ধরনের ভয় দেখিয়েছে দোকান মালিক সমিতির নেতারা।
গোপন সুত্রে জানা যায় উপজেলা প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এবং সাংবাদিকদের দেওয়ার নাম করে আত্মসাতের চেষ্টা করছে। দু একটি সাংবাদিক প্রতিষ্ঠান ও কতিপয় কিছু সাংবাদিক সহ সুনাম ধন্য মহল গুলো এ টাকার অংশীদারিত্ব পেয়েছে বলেও জানা যায়।
এ বিষয়ে বিভিন্ন মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির নেতাদের সংগে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে এবং কথা বলার চেষ্টা করলে বিরক্ত বোধ করেছে।