ইউরোপ ডেস্কঃ ফ্রান্স থেকে সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছেন, অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের মতো ফ্রান্সেও করোনাভাইরাসের তৃতীয় তরঙ্গের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তাই সংক্রমণের বিস্তার রোধে ফ্রান্স সরকার দেশে পুনরায় লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ
অস্ট্রিয়ায় করোনার তৃতীয় প্রাদুর্ভাবে আশঙ্কাজনক ভাবে স্কুলের কোমলমতি শিশুরা করোনার অধিক পরিমাণে আক্রান্ত হচ্ছেন। অস্ট্রিয়ার জনপ্রিয়তা অনলাইন পত্রিকা Oe24 জানিয়েছেন,অস্ট্রিয়ার স্কুল সমূহ বর্তমানে করোনার হটস্পটে পরিণত হয়েছে। পত্রিকাটি জানিয়েছেন স্কুলে
আইসল্যান্ডের রাজধানী রিকজাভিকের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি আগ্নেয়গিরি থেকে উদগিরণ শুরু হয়েছে। দেশটির আবহাওয়া অফিসের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। জানা যায়, রেইকজানেস উপদ্বীপে ফাগ্রাদালসফজালের ফাটলটির দৈর্ঘ্য ৫০০ থেকে
ইউরোপে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরু করেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সে কারণে ফ্রান্স, পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনে লাখ লাখ মানুষের ওপর নতুন করে লকডাউন আরোপ করা হয়েছে। শনিবার থেকে পোল্যান্ড, প্যারিসসহ
বৈধ কাগজপত্র ছাড়া যুক্তরাজ্যে বসবাসরত ইমিগ্র্যান্টদের বৈধতা দেওয়ার ব্যাপারে ফের আশ্বাস দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এর আগে লন্ডনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময়ও দেশটিতে অবস্থানরত অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেওয়ার
রাশিয়ার হুমকি মোকাবিলায় পরমাণু অস্ত্রের পরিমাণ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাজ্য। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়ে নিজ দেশের এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ সরকারের এমন সিদ্ধান্তের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রাশিয়া।
২০৩০ সালের মধ্যে ব্রিটেনে রাসায়নিক, জীবাণু বা পরমাণু অস্ত্রের হামলা হতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা কিংবা উগ্র ডানপন্থি, বামপন্থি বা উত্তর আয়ারল্যান্ডের সন্ত্রাসীরা এ ধরনের হামলা করতে পারে বলে আশঙ্কা করা
যুক্তরাজ্যে ভ্যাকসিন রফতানি বন্ধ করার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন দেয়ার লায়েন। টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে এই ইঙ্গিত দেন তিনি। এ ঘটনায় বিস্ময়
ডাচেস অব সাসেক্স ও প্রিন্স হ্যারির স্ত্রী মেগান মার্কলের বিরুদ্ধে রাজকর্মীদের নিপীড়নের অভিযোগ তদন্তে বাইরের একটি আইনি প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া করেছে ব্রিটেনের রাজপরিবার। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে। অজ্ঞাত রাজপরিবারের
১০ বছর আগে জার্মানির সব নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট নিষ্ক্রিয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আঙ্গেলা ম্যার্কেল৷ সেই লক্ষ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেলেও এখন কাজের অগ্রগতি মন্থর হয়ে গেছে বলে মনে করেন ডয়চে ভেলের