চৌধুরী হারুনুর রশীদ ,রাঙামাটি :মুজিব বর্ষে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক রাঙামাটিতে ২৬৮ পরিবারকে ভুমিহীন ঘর প্রদান শুভ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের সংবাদ সম্মেলন । বৃহস্পতিবার ২১ জানুয়ারী ২০২১ ইং বিকাল ৩ ঘটিকায় জেলা প্রশাসকের কার্য্যলয়ে জেলা প্রশাসক একে এম মামুনুর রশিদ,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.মামুন অতিরিক্ত জেলাসক(এডিসি) শিল্পী রানী সাহা অন্যন্যা সিনিয়ার কর্মর্কতারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটিতে ইতোমধ্যে ২৬৮টি পরিবারের জন্য পাকা ঘর তৈরি করা হয়েছে। দুই রুমের পাকা টিনশেডের ঘরের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এক লক্ষ ৭১ হাজার টাকা। পাহাড়ি অঞ্চলে যোগাযোগ অসুবিধার জন্য পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় এই টাকা দিয়ে ঘর নির্মাণে বেগ পেতে হলেও ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে প্রথম ধাপের ঘর নির্মাণ। রাঙামাটি ১০টি উপজেলায় প্রথম পর্যায়ে রাঙামাটি সদরে ৬০টি ,কাপ্তাই উপজেলায় ৩০টি,রাজস্থলী উপজেলায় ৬২টি বরকল উপজেলায় ১৯টি,বাঘাইছড়ি উপজেলায় ৩৫টি,লংগদু উপজেলায় ৩৪টি ও নানিয়াচর উপজেলায় ২৮টি গৃহ ইতিমধ্যে নিমার্ণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে ।
রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন দেশের প্রতিটি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের জন্য বাসস্থান। এই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর অধীনে জেলায় ৭৩৬ ঘরের বরাদ্দ পাওয়া গেছে। প্রথম পর্যায়ে ২৬৮ ঘর নির্মাণ শেষ হয়েছে। আগামী ২৩ জানুয়ারি উপকারভোগীদের হাতে ঘরের চাবি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনের পরপরই বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
সারা দেশেপ্রায়৭০ হাজার ভূমিহীন: শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটিতে ইতোমধ্যে ২৬৮টি পরিবারের জন্য পাকা ঘর তৈরি করা হয়েছে। দুই রুমের পাকা টিনশেডের ঘরের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এক লাল ৭১ হাজার টাকা। পাহাড়ি অঞ্চলে যোগাযোগ অসুবিধার জন্য পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় এই টাকা দিয়ে ঘর নির্মাণে বেগ পেতে হলেও ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে প্রথম ধাপের ঘর নির্মাণ। আর ঘর পেয়ে সন্তুষ্টির কথা জানালেন উপকারভোগীরা।
##চৌধুরী হারুনুর রশীদ রাঙামাটি।