চৌধুরী হারুনুর রশীদ,রাঙামাটি: প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক রাঙামাটিতে ভুমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ২য় পর্যায়ে জমিও গৃহ হমÍন্তর করা হয়। প্রধান অতিথি দীপংকর তালুকদার কাছ নির্মিত ঘর চাবি গ্রহন করেন ৩টি ইউনিয়নের ২০ পরিবারকে। কতুকছড়ি ,সাপছড়ি ও বালুখালী ইউনিয়নের বিজয় রঞ্জন চাকমা ও ,মঙ্গল চাকমা মাষ্টার পাড়া, সাহাব উদ্দীন ও আলী আকবর সাপছড়ি ইউপি কতুকছড়ি, নোয়ামনি চাকমা ও দুলেইয়া চাকমা কতুকছড়ি , কিনা ধন চাকমা ও কমল চন্দ্র চাকমা সদর রাঙামাটি।
মুজিববর্ষে “বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না ” প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা বাস্তবায়নে পরিবারে ২ শতাংশ খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদানপুর্বক ভুমিহীন ও গ্রহহীন পরিবারকে পুসবার্সনের লক্ষ্যে ১ম পর্যায়ে সারাদেশে ৬৯,৯০৪ টি উপকার ভোগী জমি ও ঘর হস্তান্তর করেন।২০ জুন ২০২১ ইং রবিবার ২য় পর্যায়ে ৫২,৯৪৫টি গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের শুভ উদ্ভোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ।
রোববার রাঙামাটি জিমনিশিয়াম হলে সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকায় ৩টি ইউনিয়নে ২০ ঘর চাবি হস্তান্তর করা হয়। জেলাপ্রশাসক মিজানুর রহমান সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে রাঙামাটি সাংসদ খাদ্য মন্ত্রনালয সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার,সাবেক মহিলা সাংসদ ফিরোজা বেগম চিনু , অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব শিল্পী রানী রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস রঞ্জন ঘোষ, উপজেলা চেয়ারম্যান শহিদুজমান রোমান, উপজেলা নিবার্হী অফিসার ফাতেমা তুজ (উপমা) ।
রাঙামাটি জেলার ১০টি উপজেলায় ২য় পর্যায়ে নির্মিত ঘর হস্তান্তর করা হয় । রাঙামাটি সদর ৬টি ইউনিয়নে ১৫৬টি কাপ্তাই উপজেলায় ৩৫টি লংগদু উপজেলায় ৯১টি নানিয়াচর উপজেলায় ০৩টি রাজস্থলী উপজেলায় ১৭৭টি বাঘাইছড়ি উপজেলায় ৪৫টি জুরাছড়িতে ১০টি বিলাইছড়িতে ৩৭টি ও কাউখালীতে ৬৯টিসহ মোট ৬২৩টি গৃহ নিমার্ণ সম্পন্ন করেছে । ইতিমধ্যে ২০ জুন ২০২১ইং হস্তান্তর জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সারা দেশের ন্যায় রাঙামাটি ১০টি উপজেলায় ১ম পর্যায়ে রাঙামাটি সদরে ৬টি ইউনিয়নে ৬০টি,কাপ্তাই উপজেলায় ৩০টি,রাজস্থলী উপজেলায় ৬২টি বরকল উপজেলায় ১৯টি বাঘাইছড়ি ৩৫টি,লংগদু ৩৪টি এবং নানিয়াচর উপজেলায় ২৮টিসহ ২৬৮টি গৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে ।