চাকুরি এখন সোনার হরিণ ————————- অধীর অভীলাষে স্বপ্নের জাল বুনা ধীরে ধীরে পড়ছে সেই স্বপ্নে মরীচিকা বার বার হতাশার গ্লানি নিয়ে ফেরা যতই দিচ্ছে একের পর এক অভীক্ষা। একদিন দেখার
গুপ্ত কথা মোহাম্মদ গালিব ইশরাক ইমরান রেখো বিশ্বাস মনে মনে, রটিয়ো না তা জনে জনে। কী আছে আর এই ভুবনে? পারিবে না যা তুমি করিতে। ভালোবেসে যেও আপনাকে, দিয়ো না
স্বপ্ন সাব্বির আহমেদ শুভ এ জীবনে ছিল চাওয়া, স্বপ্নটাকে আপন করে পাওয়া। জন্মেছি আমি তাহারই পণে, লড়েছি আমি তাহারই জন্যে। কৈশর শেষে যৌবন নদী করিয়া পার, জীবন সায়াহ্নে কেন এত
উনিশ_শতকের_ডাকপিয়ন ,২য়_বিলি_করা_চিঠি প্রিয় জোভান, আমার চিঠি পেয়ে অবাক হওয়ার আগেই আমি বলছি যে,মন ভালো ছিল না তাই আজ এই অলস ছেলেটাও এতো বড় চিঠি লিখতে বসেছে।আসলে,আমার জীবন নদীর এই কিনারায়
আড়ালে – বিষ্ণু সাহা ফেরানো কি যায় হারানো সে পথ নির্দ্বিধায় বেঁকে গেছে যা দুটো অচেনা অন্যদিকে ফেরানো কি যায় অদেখা অজানা সে দিন অসম্ভব আস্পর্ধায় কেটে গেছে যা অচেনায়
“করোনা দিলে মুক্তি “ যদি মিলে মোর মুক্তি, দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াব মিটিয়ে নিব বহুদিনের তৃপ্তি। থাকবো না তখন গৃহবন্দী, স্কুল-কলেজে করে নিব ছাত্র-শিক্ষক আগের মতো সন্ধি।
বর্ষণমুখর সন্ধ্যা মোহাম্মদ গালিব ইশরাক ইমরান আছি বসে একা, পেতে চাই মেঘেদের দেখা। ঐ দূর আকাশে, চলিছে মেঘের ভেলা। মন চায় দেখিতে, সেই অপূর্ব খেলা। কালো সাদার মিশ্রণে, আকাশ পড়িলো
অন্ধকার আহমেদ কাজল এইযে চুপ করে সন্ধ্যা নামা এইযে রাতের সীমাহীন নিস্তব্ধতা, এইযে অসীম যন্ত্রনা গুলো বিষাদময় অন্ধকারে মিলিয়ে যাওয়া। এসব কেবল অন্ধকারের অসামান্য ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ! অন্ধকারের প্রতীক্ষা যখন দৈর্ঘ্য
শেষ কি হলো? – বিষ্ণু সাহা আকাশ কালো মেঘ সাদা নাকি কালো মেঘ আর সাদা আকাশ সাদা কালো নাকি কালোই সাদা সত্যিই কি তাতে কিছু আসে যায় আমার ঠিক তোমার
কুর্তা মোহাম্মদ গালিব ইশরাক ইমরান রেখেছি পাশে কুর্তা, রটিয়ে ফেলেছি গাঁথা। কুর্তা জানে, এই জীবনে পেয়েছি কত ব্যথা! ব্যথার সময় দিয়েছে কুর্তা, শত প্রমোদ প্রাণ। করেছে কুর্তা এই জীবনে, সব