ভালোবাসার উপহার মোঃ অনিক দেওয়ান ভালোবাসার টানে আমি গেলাম তোমার পাশে তোমার পাশে গিয়ে নিলে আমায় কাছে । কাছে নিয়ে আমায় তুমি দিলে বই উপহার আমার জ্ঞানের জন্য তুমি করলে
‘আষাঢ়‘ মু.হোছাইন কাদের হাওয়ায় মেঘের পাল উড়িয়ে আষাঢ় এলো গাঁয়ে দাওয়ায় দেহের শাল ছুড়িয়ে পাহাড় গেলো নায়ে। চলছে পথে রোদ পোড়া সব মাঠের ফিকে ঘাস বলছে রথে দুধ মোড়া রব
প্রকৃতির বিপুল নিসর্গজ জুবায়েদ মোস্তফা ————————————- সতেজ তৃণময় পূর্ণ নীলাদ্রি বিচ্ছুরণ প্রকৃতি বন্ধুর হিমশৈল কলেবরে লেকের বিস্তৃতি বিচিত্র স্তূপ ,লেক আর বারিদের ছল বিকাল বেলা লেকে মন ছুঁয়ে যায় অনর্গল।
আঁতেলের আঁতলামি আঁতেল, সে সারাদিন পড়ে। পড়াশোনার কথাতেই শুধু টনকটি তার নড়ে। প্রথম নাকি হতেই হবেই করে অঙ্গীকার। পড়াশোনাতে আঁতেলদের তাই জুড়ি মেলা ভার। বন্ধুরা বলে,চল ঘুরে আসি। আঁতেল বলে,
প্রিয় শৈশব মোঃ এনামুল ইসলাম বড় বেশি মনে পড়ে, সেই ছেলে বেলার দিনের কথা। যাইনি তো, আজো ভুলে হাটি হাটি, পা পা করে, বেড়ে উঠেছি যেথা। এক টাকায় যখন চারটা
মধ্যবিত্তের করুণ দশা জুবায়েদ মোস্তফা ——————————- প্রতিনিয়ত বাঁচার জন্য সংগ্রাম করে মধ্যবিত্তরা তবু সুখেই ছিল বেশ। হঠাৎ করোনার থাবায় কাঁপছে বিশ্ব করোনার প্রাদুর্ভাবে যেন ছন্নছাড়া বাংলাদেশ। চাকুরি কিংবা প্রাত্যহিক কর্ম
বেখেয়ালি শ্রাবন তনয়া তিশা শ্রাবনে নীল আকাশের বুক জুড়ে হঠাৎ কালো মেঘের ঘনঘটা! আমি বসে আছি অনাকাঙ্ক্ষিত পলসা-পলসা বৃষ্টির আশায়। আমার চোখগুলো উৎসুক হয়ে,খুজবে তোমায়! তুমি কি আসবে বৃষ্টি হয়ে,প্রতি
মৃত্যুর মিছিল মাহমুদ সালিম চারদিক নিরব, নিস্তব্ধ। কোথাও কোনো আওয়াজ নেই করোনার ভয়ে মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত। চতুর্দিকে শুনি মৃত্যুর খবর… এই অবনী পাড়ে একটাই শব্দ মৃত্যু যার ভয়ে সবাই দৌড়ে
দয়া করো খোদা রহিমা আক্তার রীমা করোনা তুমি নিচ্ছো না তো গরীবদুঃখীর প্রাণ কেড়ে আমলা মন্ত্রী ডাক্তার পুলিশ যাচ্ছো না কাউকে ছেড়ে। মহান আল্লাহ ভরসা মোদের আর তো কেউ নাই
সঞ্চারী চঞ্চলা হাওয়াতে চায় মন উড়াতে, মাঠ-ঘাট ছাড়িয়ে লোকালয় পেরোতে। কুসুমে লালিত ঐ ঝোপ-ঝাড় বন, গাছে গাছে পাখিদের চলে সে কূজন। মুকুলে শোভিত ভরা আম্রকানন, ছায়াতলে রাখালিয়া কাজে নেই মন।