দেহতত্ত্ব শাহীনুল ইসলাম দিনরাত্রির দেহখণ্ডে সূর্য মায়াজাল — সূর্যে অন্ধকার অদৃশ্য, কী অদ্ভুত, দৃশ্য নিঃস্ব ! দিন ফুড়ালে – অসম্ভব সুন্দর, রাত্রিদূত পাখির কন্ঠ। ঋতুতে ঋতুর অমিল, সময়ের যোগফল গভীর।
মিথিলার মামা খুব অস্বস্তিবোধ করলেন জাহানারার কথা শুনে। তারপর আপন মনে বলে যেতে লাগলেন। মিথিলার মা যখন মারা যায় তার কিছুদিন পর ওর বাবা আবার বিয়ে করেন।শুরু শুরু নতুন মা
দৈনিক প্রত্যয় ডেস্কঃ দেশে নারী জাগরণের অগ্রদূত কবি সুফিয়া কামাল। প্রগতিশীল সমাজ বিনির্মাণের এই স্বপ্নদ্রষ্টার ১০৯তম জন্মদিন আজ। জননী সাহসিকা হিসেবে খ্যাত কবি বেগম সুফিয়া কামাল ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের
বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগে মিথিলার সবাই যখন ঘুমিয়ে রাতের আধারে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে রাতের পর রাত। শুরু শুরু রাহিন দাড়াতো পাশে এখন একাই দাড়ায় মিথিলা। চার বছর পর মা
আমি এক অবলা নারী আমি এক অবলা নারী …. অবলার মুখোশ পরে সকল কুটিলতা কে সগৌরবে গর্ভে ধারন করেছি । প্রিয় বান্ধবীর বেশে………. অসুখী বান্ধবীর কাছে নিজের দু আনা সুখটাকে
অনুভূতির রঙ নীল জাহিরুল মিলন পৃথিবীর কোন ঘেঁষে অমানিশার চাঁদ উঁকি দেয় নীল দিগন্তে মাঝে মাঝে হাসতে চায় তোমার কাছ থেকে কান্না লোকাতে। যতই বলি আমি ভাল আছি, সুখে আছি
পদতলে পিষ্ট হোয়াইটস ম্যানস বার্ডেন সায়েম আহমেদ শ্বেতশুভ্র উপনিবেশবাদের শীর্ষকাল যেথায় উদয়াচল নত গর্বিত করতলে, উদ্ধত এক গৌরবর্ণ কবি নাম তার রুডিয়ার্ড কিপলিং, লিখেছিলো গৌরবের আদিম দাপটে ‘দি হোয়াইট ম্যানস
মায়ের আঁচল কলমে – সত্যজিৎ পাল ছোট্ট বেলায় কেবল খুঁজতাম, আদর মাখা মায়ের আঁচল। স্নেহের পরশে মায়ের আদুরে ডাক, কখনো দুষ্টু, কখনো পাগল। গরমে শরীর অস্হির কোরে তোলে, সূর্যের প্রখর
দইওয়ালা জাহিরুল মিলন দইওয়ালা ভাই দইওয়ালা যাচ্ছ তুমি কোথা? পাগল করা দইয়ের গন্ধে যাচ্ছে ঘুরে মাথা। একটু দাড়াও কিনতে যে চাই তোমার হাড়ির দই মজা করে মেখে খাব দিয়ে বাড়ির
একটি ভোরের অপেক্ষায় জাহিরুল মিলন পৃথিবী চলমান আগের মতই চলমান সকল প্রাণীজ শুধু থমকে গেছে মানব থমকে গেছে কর্ম প্রাণচাঞ্চল্য। প্রতিদিনের ন্যায় ভোর হয়, সূর্য ওঠে আবার অস্ত যায় নেই