বিদ্যুৎ কর্মী সারাটা দিন একমুহুর্ত সময়েও কাজে যেন না থামি। বিদ্যুৎ দপ্তর আমাদের নাম দিয়েছে, এমার্জেন্সি বিদ্যুৎ কর্মী । ডাক্তার নার্স কোরোনা যোদ্ধা দিচ্ছো পুষ্প বৃষ্টি, করছো কতো আদর। দিনে
মাষ্টারমশাই গুরু কুল, পাঠশালা নাম পাল্টে এখন হয়েছে স্কুল,কলেজ,বিদ্যালয় গুরু গুরুদেব শিক্ষাগুরুরাই এখন স্যার টিচার আর মাষ্টারমশাই । ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে প্রথমেই শেখে অধ্যায়ন এবং নিয়ম শৃঙ্খলা। ভবিষ্যতের ভীত তো ওখানেই
গল্পের নাম মুখোশ ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই শরীর টা খারাপ লাগছে।মনে হয় প্রেসার টা বেড়েছে । কয়দিন ধরে পরিশ্রম
“আম্পানের তান্ডব” আবার তুমি তান্ডব করলে দেশে, নতুন নাম, আর আম্ফানের বেশে ? দেখছি ভয়ে ঝড়, বৃষ্টি আর দমকা হাওয়ার তেজ। ভয়ঙ্কর বিদ্যুতের চমকানি দিলো, কালবৈশাখীর মেঘ। ঝড়ের দাপটে ভেঙে
মশা গুন গুন করে গান শুনিয়ে সকল কে করি মোর সুর ভক্ত। দক্ষিণা আমার প্রাপ্য বলে শুষে নেই এক বিন্দু রক্ত। কেউ বলে আমায় রক্ত চোষা কেউ বলে আমায় মশা।
পরিস্তিতি মহামারীর প্রভাব বেড়েই চলেছে জোগাড় হয় না দুমুঠো খাবার। দিকে দিকে শুধু কান্নার আওয়াজ, বেড়েই চলেছে অভাব অনাহার। কলকারখানা সবই বন্দ, কি জানি কবে খুলবে তালা। মানুষ কতোদিন এভাবে
ফাতেমা ফেরদৌস রেসিম,লন্ডন:মামা আসার অপেক্ষা করতে লাগলাম, এদিকে বাচ্চারাও স্কুল থেকে চলে এলো, তাদেরকে খাইয়ে সবকিছু গুছিযে বললমা যে, আজকে একজন মেছাব আসবেন, উনাকে ডেকে আনছি কারন ঘরে তোমরা বেশ
ভূতুড়ে বিকেল সত্য ঘটনা অবলম্বনে কোন এডিট করা পিকচার নয় ২০১৬ এক বিয়ের অনুষ্ঠানে লন্ডনের থ্রী রিভার গল্ফ ক্লাবে চেমস ফোর্ড আমার গেছি , খাওয়া দাওয়া শেষে সবাই
হৃদের মতি -তাহমিনা ইয়াসমিন(তাসপিয়া) ডায়েরীর কভার ধুলোয় লুকিয়েছে শেষ পাতাটাও পোকায় খেয়েছে। চলছে গল্প অন্তহীন-অনন্তকাল, মগজ বলে, ‘বেঁধে দাও এবার গল্পের মাঝে আল।’ হৃদ বলে, আরেহ দেয় না ছেড়ে, কে
অন্তহীন যুদ্ধ ডাঃ জিন্নুরাইন জায়গীরদার শুরু থেকে আজ করোণা যুদ্ধে, বিস্তর পথ দিয়েছি পাড়ি; শয়নে স্বপনে জাগরণে, বিজয়ের ফুল দেখেছি সারি সারি; তরুণ, যুবক, বৃদ্ধ সমেত, যুদ্ধে জিতেছে, হয়েছে পরাস্ত